You are currently viewing HSC বাংলা ১ম পত্রের কিছু গদ্য অংশ
HSC বাংলা ১ম পত্রের কিছু গদ্য অংশ

HSC বাংলা ১ম পত্রের কিছু গদ্য অংশ

HSC বাংলা প্রথম পত্রের কিছু তথ্য কণিকা

আজকের আলোচনায় আমরা বাংলা ১ম পত্রের গদ্য অংশ

  • অপরিচিতা

  • আহ্ববান

  • আমার পথ

  • মাসি-পিসি

  • বায়ান্নর দিনগুলো

 

(অপরিচিতা)        

তথ্য কণিকা

১। রবীন্দ্রনাথের জন্ম তারিখ- ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই মে।

২। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘অচলায়তন’ যে ধরনের গ্রন্থ- নাট্যগ্রন্থ।

৩। অনুপমের বন্ধুর নাম – হরিশ।

৪। কল্যাণীর পিতার নাম – শম্ভুনাথ সেন।

৫। শম্ভুনাথ সেনের পেশা ছিল- ডাক্তারি।

৬। বিয়ের দেবতা হলেন- প্রজাপতি।

৭। ‘অন্নপূর্ণা’ হলেন- দেবী দুর্গা।

৮। আসর জমাতে অদ্বিতীয়-হরিশ।

৯। গজানন-এর সঠিক ব্যাসবাক্য- গজ আনন যার।

১০। ‘জড়িমা’ শব্দের অর্থ-আড়ষ্ঠতা।

১১। ‘অপরিচিতা’ গল্পে কল্যাণীক আশীর্বাদ করতে যায়- বিনু।

১২। কল্যাণী ‘মাতৃ-আজ্ঞা’ বলতে বুঝিয়েছে- দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা।

১৩। ‘অপরিচিতা’ গল্পের কল্যাণীর বিয়ে না করার কারণ- আত্মমর্যাদা।

১৪। ‘না, আমারা গাড়ি ছাড়িব না।’’- কথাটি কল্যাণী বলেছিল- হিন্দি ভাষায়।

১৫। শুনিলেই মন বলিয়া ওঠে ‘এমন তো আর শুনি নাই’-কল্যাণীর গলার স্বর।

১৬। ‘অপরিচিতা’ গল্পে কল্যাণীর বয়স- পনেরো।

১৭। ‘অপরিচিতা’ গল্পের বিশেষ দিক- নারীর ব্যক্তিত্বের জাগরণ।

১৮। অনুপমের শিক্ষাগত যোগ্যতা-এমএ পাস।

১৯। বর্ণনাভঙ্গির দিক থেকে ‘অপরিচিতা’ গল্পটি- উত্তম পুরুষে লেখা।

২০। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণদিবস – ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই আগষ্ট।

 

অনুধানব মূলক

১। ‘অন্নপূর্ণার কোলে গজাননের ছোট ভাইটি’- উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।

২। ‘আমার ভাগ্যে প্রজাপতির সঙ্গে পঞ্চশরের কোন বিরোধ নেই’- বাক্যটির তাৎপর্য কী?

৩। ‘কিন্তু ভাগ্য আমার ভালো, এই তো আমি জায়গা পাইয়াছি’- বক্তার এমন অনুভূতির কারণ বুঝিয়ে লেখো।

৪। ‘ঠাট্টার সম্পর্কটাকে স্থায়ী করিবার ইচ্ছা আমার নাই’- উক্তিটি কোন প্রসঙ্গে করা হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।

৫। ‘ভালো মানুষ হওয়ার কোনো ঝঞ্ঝাট নাই’- ব্যাখ্যা করো।

৬। কল্যাণীর ‘মাতৃ-আজ্ঞা’র ধরণ ব্যাখ্যা কর।

৭। কন্যার পিতা মাত্রেই স্বীকার করিবেন আমি সৎপাত্র’- কেন?

৮। অনুপমের মামার মন কীভাবে নরম হলো?

 

(আহ্ববান)        

তথ্য কণিকা

১। বিভূতিভূষণের জন্মস্থান- চব্বিশ পরগনা জেলার মুরারিপুর।

২। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালজয়ী উপন্যাস- ‘পথের পাঁচালী’।

৩। ‘আহ্ববান’ গল্পের লেখকের নামের শুদ্ধ বানান- বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়।

৪। ‘আহ্ববান’ গল্পে বর্ণিত বুড়ির স্বামী পেশায় ছিলেন- করাতি।

৫। বৃদ্ধা মহিলার স্বামীর নাম – জমির।

৭। ‘আহ্ববান’ গল্পে বুড়িকে দাফন করা হয়েছিল- তিত্তিরাজ গাছের তলায়।

৮। ‘এসো, এসো, বেঁচে থাকো, দীর্ঘজীবী হও’ উক্তিটি- চক্কোত্তি মশায়ের।

৯। ‘আহ্ববান’ গল্পে কথিত ‘মধ্যবয়সী’ স্ত্রীলোকটির নাম- হাজরা ব্যাটার বউ।

১০। বুড়ি গোপালকে এটা-ওটা দিত- গোপালের প্রতি সন্তান¯েœহ জাগ্রত হওয়ায়।

১১। বুড়ি লেখকের কাছে কখনোই টাকা-পয়সা চায়নি কিন্তু একদিন আবদার করল- কাফনের কাপড়।

১২। কথক বুড়িকে প্রথম দেখেছিলেন- আমগাছের ছায়ায়।

১৩। বৃদ্ধা কথকের কাছে চেয়েছিলেন- কাফনের কাপড়।

১৪। ‘কেন বাবা, পয়সা কেন? বুড়ির এ বক্তব্যে ফুঠে উঠেছে- সম্ভ্রমবোধ।

১৫। ‘আহ্ববান’ গল্পের নামকরণ করা হয়ছে- ভাববস্তু বিবেচনা করে।

 

অনুধাবনমূলকঃ

১। ‘ওর স্নেহাতুর আত্মা বহুদূর থেকে আমায় আহ্ববান করে এনেছে’- এ উক্তিটির তাৎপর্য কী?

২। ‘আমার মন হয়তো ওর ডাক এবার আর তাচ্ছিল্য করতে পারেনি’- ব্যাখ্যা কর।

৩। ‘চিনবে না। আমি অনেক দিন গাঁয়ে আসিনি’- উক্তিটি কেন করা হয়েছে?

৪। বুড়ি কেন প্রায়ই লেখকের জন্য এটা-সেটা নিয়ে আসত?

৫। স্নেহাতুরে দান এমন করা ঠিক হয়টি’- কথাটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?

 

(আমার পথ)        

তথ্য কণিকা

 

১। কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম – আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে।

২। বাংলাদেশের জাতীয় কবি – কাজী নজরুল ইসলাম।

৩। কাজী নজরুল ইসলাম পরিচিত- বিদ্রোহী কবি হিসেবে।

৪। আমার প্রথ প্রবন্ধে ফুটে উঠেছে- সত্যের স্বরূপ।

৫। আমার পথ প্রবন্ধ অনুসারে আমরা পরাধীন যে কারণে- স্বাবলম্বনহীনতার।

৬। কাজী নজরুল ইসলামের প্রবন্ধ গ্রন্থ- রুদ্র-মঙ্গল।

৭। আমার পথ প্রবন্ধে লেখকের কর্ণধার- নিজে।

৮। ‘আত্মাকে’ চিনলেই- আত্মনির্ভরতা আসে।

৯। আমার পথ প্রবন্ধানুসারে সত্যেকে যার মধ্যে পাওয়া যায়- ভুলের।

১০। আমাদের নিষ্ক্রিয় করে ফেলে- পরাবলম্বন।

১১। পরাবলম্বনকে প্রাবন্ধিক যার সাথে তুলণা করেছেন- দাসত্ব।

১২। মানুষ নিজ মনের মধ্যে জোন অনুভব করে- নিজেকে চেনার মাধ্যমে ।

১৩। আমার পথ প্রবন্ধটির রচয়িতা- কাজী নজরুল ইসলাম।

১৪। অন্তরের সত্য জাগ্রত হলেই উম্মোচিত হবে- ধর্মের সত্য।

১৫। কাজী নজরুল ইসলাম মৃত্যুবরণ করেন- ১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৯শে আগষ্ট।

 

অনুধাবনমূলকঃ

১। ‘এটা দম্ভ নয়, অহংকার নয়।’- কথাটি ব্যাখ্যা করো।

২। ‘আমার কর্ণধার আমি’- উক্তিটি দ্বারা প্রাবন্ধিক কী বুঝিয়েছেন?

৩। আমার পথ দেখাবে আমার সত্য’- উক্তিটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?

 

(মাসি-পিসি)         

তথ্য কণিকা

১। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় জন্মগ্রহণ করেন- ১৯০৮ সালে।

২। ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি যে গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে- পরিস্থিতি।

৩। ‘মাসি-পিসি’ গল্পে আহ্লাদির বাবা যে রোগে মারা গিয়েছিল-কলেরা।

৪। ‘মাসি-পিসি’ কাঁথা-কম্বল ভিজিয়ে রাখে- যুদ্ধের আয়োজন হিসেবে।

৫। সালতি যে কাঠ দিয়ে তৈরি হয়- তাল বা পাল।

৬। ‘মাসি-পিসি’ গল্পে ‘বজ্জাত হোক, খুনে হোক, জামাই তো’।- বাক্যটিতে প্রকাশ পেয়েছে- প্রথানুগত্য।

৭ আহ্লাদিকে রক্ষার জন্য মাসি-পিসির প্রচেষ্টায় তাদের চরিত্রের যে দিকটি প্রকাশ পেয়েছে- সংগ্রামশীলতা।

৮। ‘মাসি-পিসি’ গল্পে শেষ পর্যন্ত ঔজ্জ্বল্য লাভ করেছে- মাসি-পিসির বুদ্ধিদীপ্ত প্রতিরোধ।

৯। জগুর বন্ধুর নাম- কৈলেশ।

১০। মাসি ও পিসি কাঁথাকম্বল পানিতে চুবিয়ে রাখে- খড়ের চালার আগুন নেভানোর জন্য।

১১। ‘ছেলের সুখ দেখলে পাষাণ নরম হয়’ উক্তিটি হলো- পিসির।

১২। কৈলেশ আড় চোখে আহ্লাদির দিকে তাকায়- ফাঁপরে পড়ে।

১৩। আহ্লাদিকে পাওয়ার জন্য মাসি-পিসিকে পাগল করে তুলেছে- গোকুল।

১৪। ‘আহ্লাদির বাপের আমলের গোরুটা নেই, আছে শুধু- গামলা।

১৫। মাসি-পিসির মতো ঐকান্তিক ভাব থাকার কারণ হলো- তাদের বয়স ও অবস্থার অভিন্নতা।

১৬। ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয়- র্পূবাশা পত্রিকায়।

 

অনুধাবনমূলকঃ

১। ‘নিজেকে তার ছ্যাঁচড়া, নোংরা, নর্দমার মতো লাগে’- কার, কেন?

২। মরণ ঠেকাতেই ফুরিয়ে আসছে তাদের জীবনীশক্তি’- উক্তিটি ব্যাখ্যা করো।

 

(বায়ান্নর দিনগুলো)        

তথ্য কণিকা

১। শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম- ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ই মার্চ।

২। শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান- গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায়।

৩। বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফা উত্থাপন করেন- শেখ মুজিবুর রহমান।

৪। বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চের ভাষণ দেন- রেসকোর্স ময়দান থেকে।

৫। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন- ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ।

৬। ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় কথকের সত্তায় লক্ষ করা যায়- দৃঢ়চেতা মনোভাব।

৭। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ঢাকা সেন্ট্রাল গেটের জেলে নিয়ে যাওয়া হয়- ১৫ ফেব্রুয়ারি।

৮। ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ নেওয়া হয়েছে- অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থ থেকে।

৯। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ রচনা করেন- ১৯৬৭ সালে।

১০। গণ আজাদী লীগ নেতা ছিলেন- আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশ।

১১। বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পেয়েছিলেন- জুলিও কুরি।

১২। বঙ্গবন্ধু প্রথম বাংলা ভাষায় ভাষণ দেন- জাতিসংঘে।

১৩। বঙ্গবন্ধুকে দেখে আবেগতাড়িত হয়ে কেঁদে ফেলেছিলেন- বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী।

১৪। ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় বঙ্গবন্ধুর অনশনের মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে- প্রতিবাদ।

১৫। দেশের মানুষের জন্য জীবন চাওয়ায় বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে প্রকাশ পেয়েছে- দেশপ্রেমের চেতনা।

১৬। ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি সারাদিন শোভাযাত্রা চলে- ফরিদপুরে।

১৭। ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ শীর্ষক রচনায় ‘ভরসা হলো, আর দমাতে পারবে না।’-এই আত্মপ্রত্যয়- বঙ্গবন্ধুর।

১৮। ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় শেখ মুজিবুর রহমানের সংগ্রামশীল সত্তায় লক্ষনীয়- দৃঢ়চেতা মনোভাব।

১৯। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ প্রকাশিত হয়- ২০১২ সালে।

২০। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে স্থান পেয়েছে- ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ঘটনা।

 

অনুধাবনমূলকঃ

১। ‘মানুষের যখন পতন আসে তখন পদে পদে ভুল হতে থাকে’- ব্যাখ্যা কর।

২। ‘যদি এ পথে মৃত্যু এসে থাকে তবে তাই হবে’- ব্যাখ্যা কর।

৩। ‘নাশতা খাবার ইচ্ছা আমাদের নাই’- কে, কোন প্রসঙ্গে একথা বলেছে?

৪। ‘অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে যদি মরতে পারি, সে মরাতেও শান্তি আছে’- লেখক এ কথা বলেছিলেন কেন?

 

 

আরো তথ্য জানতে TimetoEdu এর সাথেই থাকুন।

Leave a Reply