You are currently viewing ভর্তি পরীক্ষা ২০২২ বাংলা সাজেশন
ভর্তি পরীক্ষা ২০২২ বাংলা সাজেশন

ভর্তি পরীক্ষা ২০২২ বাংলা সাজেশন

ভর্তি পরীক্ষা ২০২২ বাংলা সাজেশন পার্ট ২

এই সাজেশনটি আমরা আপনাদের কাছে তিনটি পার্টে প্রকাশ করবো।

 

বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক   সাজেশন

 

গদ্য-০৩ বায়ান্নর দিনগুলো

  • প্রথম লাইন – এদিকে জেলের ভেতরে দুইজনে প্রস্তুত হচ্ছিলাম অনশন ধর্ম্ঘট করার জন্য।
  • শেষ লাইন – শাসকরা যখন শোষক হয় অথবা শোষকদের সাহায্য করতে  আরম্ভ করে তখন দেশের ও জনগণের মঙ্গল হওয়ার চেয়ে অমঙ্গলই বেশি হয়।
  • উৎস: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘বায়ান্নর দিনগুলি’ তার‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ (২০১২) গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে। ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় ১৯৫২ সালে বঙ্গবন্ধুর জেলজীবন ও জেল থেকে মুক্তিলাভের স্মৃতি বিবৃত হয়েছে।

গদ্য- ০৪ রেইনকোট

  • প্রথম লাইন- ভোররাত থেকে বৃষ্টি। আহা! বৃষ্টির ঝম ঝম বোল।
  • শেষ লাইন- তাদের সঙ্গে তার আতাতের অভিযোগ ও তাদের সঙ্গে তার আঁতাত রাখার উত্তেজনায় নুরুল হুদার ঝুলন্ত শরীল এতটাই কাঁপে যে চাবুকের বাড়ির দিকে তার আর মনোযোগ দেওয়া হয়েূ উঠে না।
  • উৎস: ‘রেইনকোট’ গল্পটি প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালে। পরে এটি লেখকের সর্বশেষ গল্পগ্রন্থ ‘জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল’ (১৯৪৭) গ্রন্থে সংকলিত হয়। এ গল্পের পাঠ গ্রহণ করা হয়েছে ‘আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচনাসমগ্র ১ থেকে।

গদ্য- ০৫ নেকলেস

  • প্রথম লাইন- সে ছিল চমৎকার এক সুন্দরী তরুণী।
  • শেষ লাইন- তার দাম পাঁচশত ফ্রাঁর বেশি হবে না।

উৎস: বিশ্ববিখ্যাত গল্পকার গী দ্যা মোপাসাঁর শ্রেষ্ঠ গল্পগুলোর মধ্যে ‘সেকলেস’ অন্যতম। ফরাসি ভাষায় গল্পটির নাম ‘La Parure’ । ১৮৮৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি ফরাসি পত্রিকা `La Gaulois’-এ গল্পটি প্রকাশিত হয় এবং সে বছরই ইংরেজিতে অনূদিত হয়। একই সালে প্রকাশিত ‘নেকলেস’ শীর্ষক গল্পগ্রন্থের মধ্যে গল্পটি স্থান পায়। অপ্রত্যাশিত কিন্তু অত্যান্ত আকর্ষণীয় সমাপ্তির জন্য গল্পটি বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে।

 

বায়ান্নর দিনগুলো (শেখ মুজিবুর রহমান)

এক কথায় প্রশ্নোত্তর

১. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন?- ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ্ ।

২. ‘অসমাপ্ত আত্মীবনি’ গ্রন্থটির রচিয়তা কে?- শেখ মুজিবুর রহমান।

৩. ‘অসমাপ্ত আত্মীবনি’ তে কত সাল পর্য্ন্ত ঘটনাবলি স্থান পেয়েছে?- ১৯৫৫।

৪. শেখ মুজিবুর রহমানকে কখন জেল গেটে নেওয়া হয়?- ১৫ ফেব্রুয়ারী সকালে।

৫. শেখ মুজিবুর রহমানকে ঢাকা থেকে কোন জেলায় পাঠানো হয়?- ফরিদপুর।

৬. নারায়ণগঞ্জা থেকে কয়টায় জাহাজ ছাড়ে?- এগারোটাই।

৭. গোয়ালন্দ থেকে ফরিদপুর শেখ মুজিবুর রহমান কীসে আসে?- ট্রেনে।

৮. জেলখানায় বঙ্গবন্ধুর অনশন ভাঙিয়েছিলেন কে?- রাজনৈতিক সহকর্মী।

৯. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শেখ মুজিবুর রহমান কোন বিষয়ে অধ্যায়ন করেন?- আইন বিভাগে।

১০. অনশন চলাকালীন বঙ্গবন্ধুর লিখিত চিঠির সংখ্যা- চারটি।

১১. ১৯৫২ সালে বাঙালি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করেছিল কেন?- মাতৃভাষার জন্য ।

১২. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কণিষ্ঠ ভ্রাতার নাম কী?- শেখ নাসের।

১৩. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ সন্তান কে?- শেখ হাসিনা।

১৪. ‘প্যালপিটিশন’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?- ধরফড়ানি।

১৫. মহিউদ্দিন আহমদের জীবনকাল কোনটি?- ১৯২৫-১৯৯৭।

১৬. বঙ্গবন্ধু ও মহিউদ্দিন রাত কয়টায় ফরিদপুরে পৌঁছেন?- রাত চারটায়।

১৭. কাউকে খবর দিতে হবে কী না ? ‘উক্তিটি কার?’- সিভিল সার্জ্ নের।

১৮. বঙ্গবন্ধু চিঠি চারখানা কার কাছে দিয়েছিলেন?- একজন কর্মচারীর হাতে।

১৯. ডেপুটি জেলার বঙ্গবন্ধুর বাবার কাছে কী পাঠানোর কথা বলেছিলেন?- টেলিগ্রাম।

২০. ‘আমাকে অবিশ্বাস করার কিছু নাই।’ উক্তিটি কার?- ডেপুটি জেলার।

২১. ‘কেন তুমি অনশন করতে গিয়েছিলে? উক্তিটি কার ছিল?- স্ত্রী রেণুর।

২২. তোমার আব্বাকে আমি একটু আব্বা বলি।’ এ কথা কে বলেছেন ?- কামাল।

২৩. ভাষার ব্যাপারে কোন কোন মাওলানা কী জারি করেছিলেন?- ফতোয়া।

২৪. ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় কোন নামটির উল্লেখ নেই?- শের-ই-বাংলা।

২৫. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মারা যান?- ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট।

 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

১। “আমি বললাম কিসমত।” উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষন করো।

উত্তর: পাকিস্তান সরকারের শোষণ-নিপীড়নের শিকার হয়ে জেলবন্দি হওয়ায় আক্ষেপ প্রকাশ করে শেখ মুজিব সুবেদারের প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন এটা তার কিসমত অর্থ্ াৎ অদৃস্ট।

পাকিস্তহান সরকার নিজ সার্থের জন্য বিনা কারণে বছরের পর বছর নিরপরাধ মানুষকে জেলবন্দি করে রাখে। সাধারণ মানুষ যেন প্রতিবাদ আন্দোলনের যথাযথ দিকনির্দেশনা না পায় সেকারণে রাজনৈতিক নেতাদেরও আটক করে বিনা বিচারে জেলবন্দি রাখে। তেমনই একজন হলেন শেখ মুজিব। তিনি যে জেলখানায় ছিলেন, সেখানে আর্ম্ড পুলিশের সুবেদার ছিলেন মুজিবের পূর্ব্পরিচিত এবং মুজিব কোন অপরাধ করতে পারে না এ দৃঢ়বিশ্বাস তার ছিল। তাই তিনি মুজিব জেলখানায় কেনো তা জিঙ্গাসা করেছিলেন। এর উত্তরে শেখ সুজিব আক্ষেপ করে বলেন, এটা তাঁর কিসমত বা অদৃস্ট।

 

২। ‘আমি বুঝলাম আমার দিন ফুরিয়ে গেছে।’ কার দিন ফুরিয়ে গেছে? বুঝিয়ে লেখ।

উত্তর: অনশনজনিত দুর্ব্লতায় মৃত্যুমুখী হয়ে শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহযোগী মহিউদ্দিন আহমদেককে বিনা বিচারে আটক রাখার প্রতিবাদে , মুক্তির দাবিতে অনশন ধর্ম্ঘট শুরু করেন। অনশনকালে তাঁদের অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছিল যে কিছুদিনের মধ্যে অনুধাবন  করে আলোচ্য উক্তিটি করেন।

 

রেইনকোট (আখতারুজ্জামান ইলিয়াস)

এক কথায় প্রশ্নোত্তর

১. আকতারুজ্জামান ইলিয়াস জন্মগ্রহন করেন?- ১৯৪৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি।

২. বৃষ্টি শুরু হয়েছিল কী বারে?- মঙ্গলবারে।

৩. ‘রেইনকোট’ গল্পের প্রেক্ষাপট কী?- ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ।

৪. কলেজের উর্দুর প্রফেসরের নাম কী?- আকবর সাজিদ।

৫. ‘আগে বারো ড্রাইভারকে কে এই নির্দেশ দেয়?- মিলিটারি।

৬. কখন থেকে বৃষ্টি হচ্ছে?- ভোররাত থেকে।

৭. ‘রেইনকোট ‘ গল্পে কোন ঋতুর উল্লেখ আছে?- হেমন্ত ও বর্ষা।

৮. কারা ইলেক্ট্রনিক ট্রান্সফর্মার ফাটিয়ে দিয়েছিল?- মিসক্রিয়েন্ট।

৯. ইলেক্ট্রনিক ট্রান্সফর্মার কোথায়?- কলেজের সামনের দেয়াল ঘেষে।

১০. দেয়ালের পর কী?- বাগান ও টেনিস লন।

১১. মিলিটারির নেতৃত্বে কে আছেন?- কর্ণেল।

১২. কলেজটা কাদের হাতে?- মিলিটারি।

১৩. কাকে এখন মিলিটারি কর্ণেল বলা চলে?- ইসহাককে।

১৪. কাকে দেখে সকলেই তটস্থ?- ইসহাককে।

১৫. নুরুল হুদার মেয়ের বয়স কত?- আড়াই বছর।

১৬. নুরুল হুদার ছেলের বয়স কত?- পাঁচ বছর।

১৭. নুরুল হুদা বাস থেকে কোথায় নামে?- নিউমার্কেট।

১৮. মোট কতটি আলমারি কলেজে আনা হয়েছে?- দশটি।

১৯. ‘রেইনকোট ‘ গল্পের গল্পাকথকের স্ত্রীর নাম কী?- আসমা।

২০. নুরুল হুদার কলিগরা কোথায় বসে ফিসফিস করে?- স্টাফ রুমে।

২১. রেইনকোট পরে নুরুল হুদা কীভাবে হাঁটে?- হনহন করে।

২২. মিসক্রিয়ান্টরা কলেজে কী বেশে ঢুকেছিল?- কুলির ছদ্মবেশে।

২৩. এপ্রিল মাস থেকে ইসহাক কোন ভাষায় কথা বলে?- উর্দু।

২৪. ‘রেইনকোট গল্পে প্রিন্সিপালের নাম কী?- ড. আফাজ আহদ।

২৫. ‘রেইনকোট ‘ গল্পের পটভুমি যে শহরের-ঢাকা।

২৬. ‘রেইনকোট’ গল্পে রেইনকোট বহন করছে- মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

২৭. মিন্টু কোথায় আছে সেটা কে জানে?- নুরুল হুদা ও তার বউ।

২৮. গোড়ালি পর্যন্ত ঢাকা পড়েছে কোন পোশাকে?- রেইনকোট।

২৯. ‘রেইনকোট’ গল্পে বাদলার সকালটা কেমন ছিল?- চমৎকার।

৩০. ‘বর্ষাকালই তো জুৎ।’ উক্তিটি কার?- একটি কুলির।

৩১. কোন নামাযটা নুরুল হুদা নিয়মিত পড়ে?- জুমা।

৩২. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস কত সালে মারা যান?- ১৯৯৭ সালের জানুয়ারি।

 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

১। “অনুপ্রেরণা, সাহস ও দেশপ্রেমের নির্দেশন ‘রেইনকোট’। “বিশ্লেষণ কর।

উত্তর: মুক্তিযোদ্ধা শ্যালকের রেইনকোট গায়ে দিয়ে সাধারণ ভীতু প্রকৃতির নুরুল হুদার মধ্যে সঞ্চারিত অনুপ্রেরণা, সাহস ও দেশপ্রেমের নিদর্শনই ‘রেইনকোট’ গল্পের মূল ব্যাঞ্জনা ।

মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ের ঢাকার পরিস্থিতি নিয়ে রচিত গল্পা ‘রেইনকোট’। গল্পে বিবৃত হয়েছে পাকিস্তানি বাহীনির বর্ব্র নিপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞের কারণে ঢাকা শহরের আতঙ্কগ্রস্থ জীবনের চিত্র। গল্পে দেখতে পাই মিলিটারিদের ভয়ে নুরুল হুদাকে নানা সূরা মুখস্ত করা, ঠোঁটের ওপর পাঁচ কালেমা রেডি রাখা এবং মাথায় টুপি দিয়ে প্রস্তুত থাকতে। কিন্তু ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তাকেই গ্রেপ্তার করা হয় এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে আতাতের অভিযোগে নির্যাতন চালানো হয়। বৃষ্টিজনিত কারনে শ্যালক মুক্তিযোদ্ধা মিন্টুর পরিহিত রেইনকোটটি হয়ে ওঠে তার অনুপ্রেরণা, সাহস ও দেশপ্রেমের বাঙ্ময় নিদর্শন। ভীতু নুরুল হুদার কাছে তাই চাবুকের বাড়ি বৃষ্টির ফোঁটার মতো মনে হয়। সম্পর্ক্ না থাকা সত্ত্বেও স্বীকার করে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে সংযোগ আছে, যেন নিজেই হযে উঠেছে এক সাহসী মুক্তিযোদ্ধা।

 

ব্যাখ্যা লিখন

১। ‘দ্বিতীয়বার আল্লাহর মহত্ব ঘোষণা করার সুযোগ মেলেনি।’

উৎস: আলোচ্য অংশটুকু আকতারুজ্জামান ইলিয়াসের ‘রেইনকোট’ গল্পে থেকে নেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গ: পাকিস্তানিদের নৃশংসতার এক উদাহরণ আজানরত অবস্থঅয় মুয়াজ্জিনের উপর গুলিবর্ষণের চিত্র তুলে ধরে লেখক আলোচ্য উক্তিটি করেছেন।

বিশ্লেষণ: ১৯৭১ এর ২৫ মার্চ্ দিবাগত রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে ঢাকায় শুরু হয় ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ ও গণহত্যা । সেই ভয়াবহতার চিত্র ধীরে ধীরে এতটাই নৃশংস হতে থাকে যে, ধর্ম্-বর্ণ্-নারী-শিশু নির্বিশেষে মিলিটারি বাহিনী ঝাপিয়ে পড়ে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর। মুয়াজ্জিন যাঁর আজানের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে সুবেহ সাদিকের  আকাশ-বাতাস। তারা দ্বিতীয়বারের মতো আল্লাহর মহত্ব ঘোষণায় যিনি মগ্ন, তাঁকে দ্বিতীয়বারের মতো আল্লাহর মহত্ত্ব ঘোষণা করার সুযোগ না দিযে চালানো হয় গুলি। আজানের ধ্বনির চেয়ে মুয়াজ্জিনের রক্তই যেন তাদের কাছে অধিক পি্রয়, তুষ্টির আর পরম উপভোগের ।

 

নেকলেস (গী দ্য মোপাসাঁ; অনু: পূর্ণেন্দু দস্তিদার)

এক কথায় প্রশ্নোত্তর

১. গী দ্য মোপাসাঁ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?- ১৮৫০ সালের ৫ আগস্ট।

২. কী হিসেবে মোপাসাঁ বিশ্বখ্যাতি অর্জন করেন?- গল্পকার।

৩. পূর্ণেন্দু দস্তিদারের অনিুবাদ গ্রন্থ – শেখবের গল্পে।

৪. পূর্ণেন্দু দস্তিদার কারাবরণ করেন- যুববিদ্রোহে অংশ নেওয়ায়।

৫. মোপাসাঁর সাহিত্য জীবন শুরু কী রচনার মাধ্যমে?- কবিতা।

৬. ‘কবিয়াল রমেশ শীল’ গ্রন্থটির রচিয়তা- পূর্ণেন্দু দস্তিদার।

৭. মাদাম লোইসেলের হাতে আসা খামটির মধ্যে কী ছিল?- আমন্ত্রণলিপি।

৮. মাদাম লোইসেলের ব্যাথিত হওয়ার কারণ ছিল- বাসকক্ষের দারিদ্র।

৯. মাদাম লোইসেল ভাবত তার কতজন গৃহভৃত্য থাকবে?- দুইজন।

১০. মাদাম লোইসেলের নৃত্যর মধ্যে কী ছিল?- আবেগ ও উৎসাহ।

১১. ‘নেকলেস’ গল্পে মাদাম লোইসেলের নখের রং কী ছিল?- গোলাপি।

১২. কনভেন্ট শব্দের অর্থ্ কী?- মিশনারীদের আবাস।

১৩. মাদাম লোইসেলের পিতা পেশায় কী ছিলেন?- কেরানি।

১৪. ‘La Parure’ কী?- একটি ফরাসি পত্রিকা।

১৫. ‘নেকলেস ‘ গল্পে নকল হারটির দাম কত ছিল?- ৫০০ ফ্রাঁ।

১৬. গী দ্য মোপাসাঁ কোন ভাষায় সাহিত্য রচনা করেন?- ফরাসি।

১৭. গী দ্য মোপাসাঁ জন্ম কোথায়?- নর্মান্ডি।

১৮. সম্মান প্রদর্শনের জন্য ফ্রান্সে পুরুষদের কী সম্মোধন করা হয়?- মসিঁয়ে।

১৯. জনশিক্ষা মন্ত্রীর স্ত্রী কে? মাদাম জর্জ রেমপন্নু।

২০. মাদাম লোইসেলের বান্ধবীর নাম কী ছিল?- মাদাম ফোরস্টিয়ার।

২১. চট্টগ্রাম যুববিদ্রোহ কার নেতৃত্ত্বে পরিচালিত হয়?- মাস্টারদা সূর্য্ সেন।

২২. লোইসেলের বন্ধুরা কোন পাখি শিকার করতে গিয়েছিল?- ভরতপাখি।

২৩. গোপনকক্ষে মাদাম লোইসেল প্রথমে কী দেখেছিল?- কঙ্কণ।

২৪. সাধারণ আটপৌরে চাদরটি কোথায় ঝোলানো হয়েছিল?- কাধেঁ।

২৫. স্বর্ণকারের কাছ থেকে লোইসেল দম্পত্তির কতদিন সময় নিয়েছিল?- তিন।

২৬. দেনা পরিশেঅধ করতে লোইসেল দম্পত্তির কয় বছর কেটে গেল?- দশ।

২৭. গী দ্য মোপাসাঁ কত সালে মারা যান?- ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দের ৬ জুলাই।

 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

১। হারটি দেকে মাদাম লোইসেলর অনুভূতি কেমন ছিল?

উত্তর: মাদাম ফোরসটিয়ারের কালো স্যাটিনের বাক্সে হীরার হারটি দেখে মাদাম লোইসেল আনন্দে বিহব্বল হয়ে পড়েন।

‘বল’ নাচের অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য বান্ধবীর কাছে গহনা চাইতে যায় মাদাম লোইসেল। বান্ধবী ফোরসটিয়ার তাকে মণিমুক্তখচিত চমৎকার কারুকার্য্ করা অনেক গহনা দেখায়। হটাৎ কালো স্যাটিনের বাক্সে অপরুপ হীরার হারটি দেখে মাদাম লোইসেলর বুক ‍দুরু দুরু করে অদম্য কামনায়। এ হারটি দেখার পর এতো ফছন্দ হয় যে , মাদাম লোইসেল তার বান্ধবীর কাছে অন্য গহনাগুলো বাদ দিয়ে এটিই নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে এবং এটা গলাই দিয়ে অত্যান্ত  আনন্দ করে।

 

ব্যাখ্যা লিখন

১। ধনী মেয়েদের মাঝখঅনে পোশাক-পরিচ্ছেদ ঐ রকম খেলো ধোনোর মতো আর বেশি কিছু অপমানজনক নেই।

উৎস: আলোচ্য অংশটুকু পূর্ণেন্দু দস্তিদার অনুদিত‘নেকলেস’ গল্পে থেকে চয়ন করা হয়েছে।

প্রসঙ্গ: আলোচ্য অংশে মাদাম লোইসেল তার স্বামীর গোলাপ দিযে সাজার প্রস্তাবের বিপরীতে আলোচ্য উক্তিটি করে।

বিশ্লেষণ: ‘নেকলেস’ গল্পের নায়িকা মাদাম লোইসেল দরিদ্র কেরানির স্ত্রী হওয়া সত্বেও তার বিলাসিতার কোন কমতি ছিল না। একদিন মসিয়ে লোইসেল জনশিক্ষামন্ত্রীর আমন্ত্রণপত্র নিয়ে বাড়িতে আসলে মাদামলোইসেল খুশি হতে পরেন নি। কেননা সাজার জন্য তার কোন মণিমুক্তা, দামি পাথর কিছুই নেই। তখন তার স্বামী তাকে বলে তুমি ফুল দিযে সাজতে পারো, দশ ফ্রাঁ দিলে তুমি দুটি কি তিনটি অত্যান্ত চমৎকার গোলাপফুল পাবে। তখন স্বামীর কথার উত্তরে মাদাম লোইসেল উক্ত উক্তিটি করে।

 

আরো তথ্য জানতে TimetoEdu এর সাথেই থাকুন।

Leave a Reply