ভর্তি পরীক্ষা ২০২২ বাংলা সাজেশন পার্ট ১
এই সাজেশনটি আমরা আপনাদের কাছে তিনটি পার্টে প্রকাশ করবো।
বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক সাজেশন
সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুসারে গল্পের নাম, লেখক ও ভাষারীতি:
গল্পের নাম | লেখকের নাম | ভাষারীতি |
অপরিচিতা | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | সাধুরীতি |
আমার পথ | কাজী নজরুল ইসলাম | চলিতরীতি |
বায়ান্নর দিনগুলো | শেখ মুজিবুর রহমান | চলিতরীতি |
রেইনকোট | আখতারুজ্জামান ইলিয়াস | চলিতরীতি |
নেকলেস (অনূদিত) | গী দ্য মোপাসাঁ | চলিতরীতি |
গল্পের সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণা
গদ্য-১ অপরিচিতা
- প্রথম লাইন “ আজ আমার বয়স সাতাশ মাত্র।”
- শেষ লাইন – ওগো অপরিচিতা, তোমার পরিচয়ে শেষ হইলো না, শেষ হইবে না; কিন্তু ভাগ্য আমার ভালো, এইতো আমি জায়গা পাইয়াছি।
উৎস: ‘অপরিচিতা’ প্রথম প্রকাশিত হয় প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত মাসিক ‘সবুজপত্র’ পত্রিকায় ১৩২১ বঙ্গাব্দের (১৯১৪) কার্তিক সংখ্যায়। এটি প্রথম গ্রন্থভূক্ত হয় রবীন্দ্রগল্পের সংকলন ‘গল্পেসপ্তক’- এ এবং পরে ‘গল্পেগুচ্ছ’ তৃতীয় খন্ডে (১৯২৭)। ‘অপরিচিতা’ উত্তম পুরুষের জবানিতে লেখা হয়। ‘অপরিচিতা’ মনস্তাপে ভেঙ্গে পড়া এক ব্যাক্তিত্বহীন যুবকের স্বীকারোক্তির গল্প, তার পাপ স্থালনের অকপট কথামালা। এ গল্পে পিতা শম্ভুনাথ সেন এবং কন্যা কল্যানির স্বতন্ত বীক্ষা ও আচরণে সমাজে গেড়ে বসা ঘৃণ্য যৌতুকপ্রথা প্রতিরোধের সম্মূখীন হয়েছে। পিতার বলিষ্ঠা প্রতিরোধ এবং কণ্যা কল্যাণির দেশচেতনায় ঋদ্ধা ব্যাক্তিত্বের জাগরণ ও তার অভিব্যাক্তিতে গল্পটি সার্থরক।
গদ্য- ০২ আমার পথ
- প্রথম লাইন – আমার কর্ণধার আমি।
- শেষ লাইন – দেশের পক্ষে যা মঙ্গলকর বা সত্য, শুধু তাই লক্ষ্য করে এই আগুনের ঝান্ডা দুলিয়ে পথে বাহির হলাম।
উৎস: প্রবন্ধটি কাজী নজরুল ইসলামের সুবিখ্যাত প্রবন্ধগ্রনথ ‘রুদ্র –মঙ্গল’ থেকে সংকলিত। কাজী নজরুল ইসলাম প্রতিটি মানুষকে পূ্র্ণ্ এক আমি’র সীমায় ব্যাপ্ত করতে চেয়েছেন। একই সঙ্গে, এক মানুষকে আরেক মানুষের সাথে মিলিয়ে ‘আমরা’ হয়ে উঠেতে চেয়েছেন। রুদ্র-তেজে মিথ্যার ভয়কে জয় করে সত্যের আলোয় নিজেকে চিনে নিতে সাহায্য করে নজরুলের এ ‘আমি’ সত্তা। তাই তিনি অনায়াসে বলেছেন- ‘আমার কর্ণ্ধার আমি। আমার পথ দেখাবে আমার সত্য।’ সমাজ ও সমকাল পর্যবেক্ষণের মধ্যে দিয়ে প্রাবন্ধনিক দেখেছেন যে, সুস্পষ্টভাবে নিজের বিশ্বাস আর সত্যকে প্রকাশ করতে না পারলে তৈরি হয় পরনির্ভরতা, আহত হয় আমাদের ব্যাক্তিত্ব। মানুষ্যত্ববোধে জাগ্রত হতে পালেই ধর্মের সত্য উন্মোচিত হবে, এক ধর্মের সঙ্গে আপর ধর্মের বিরোধ মিটে যাবে। সম্ভব হবে গোটা মানব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করা।
গদ্য, প্রবন্ধ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ্ তথ্য
অপরিচিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
এক কথায় প্রশ্নোত্তর
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম সন? – ১৮৬১ (১২৬৮ বঙ্গাব্দ)।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এশিয়দের মধ্যে কততম নোবেল বিজয়ী? – প্রথম
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পান?- ১৯১৩ সালে।
- ‘বাংলা শব্দতত্ত্ব’ কার লেখা বই? – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের।
- উইলিয়াম রাদিচে একজন ? – রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞ ।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম কাব্য কোনটি? – বনফুল।
- ‘গীতাঞ্জলি’ কাব্যের বংিরেজি অনুবাদক কে? – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
- কল্যাণীর পিতার নাম কী? – শম্ভুনাথ সেন।
- ‘অপরিচিতা’ গল্পে ফুলের বুকের উপর কী এসে বসেছিল? – ভ্রমর।
- অনুপমের শিক্ষাগত যোগ্যতা কী? – এম.এ.।
- অনুপমের মা কেমন ঘরের মেয়ে? – গরিবের ।
- অনুপমের ‘মন উতলা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? – আকুলতা।
- কোন বাতাসে অনুপমের শরীল মন কাঁপতে লাগল- বাসন্তের।
- হরিশ কোন বিষয়ে অদ্বিতীয় ছিল? – আসর জমাতে।
- বিয়ে উপলক্ষে কণ্যাপক্ষকে কোথায় আসতে হলো?- কলকাতায়।
- ঠাট্টার সম্পর্ক্টাকে স্থায়ী করবার ইচ্ছা কার নেই?- শম্ভুনাথ বাবুর।
- কল্যাণী কীসের ব্রত গ্রহণ করেছে? – মেয়েদের শিক্ষার।
- কার হাতে অনুপম মানুষ হয়েছে?- মায়ের হাতে।
- অনুপমের বন্ধু হরিশ কোথায় কাজ করে? – কানপুরে।
- ‘অপরিচিতা’ গল্পে কাকে রসিক বলা হয়েছে? – হরিশকে
- বিযের সময় কল্যাণীর বয়স কত ছিল?- পনের।
- অনুপমের পিসতুতো ভাই কে? – বিনুদা।
- অনুপম তার মাকে নিয়ে কোথায় যাচ্ছিল? – তীর্থ্।
- বরযাত্রীর দল কীসের পালা সেরে বের হয়ে গেল?- দক্ষযঙ্গের।
- বিনুদার ভাষাটা কেমণ?- অত্যান্ত আঁট।
- ‘অপরিচিতা’ গল্পের কথক?- অনুপম।
- ‘অপরিচিতা’ গল্পটি কোন পুরুষের জবানিতে লেখা?- উত্তম।
- ‘অপরিচিতা’ গল্পের অনুপমের পিতার পেশা কী ছিল?- ওকালতি।
- অনুপমের বিয়ের জন্য কন্যাকে কে আশির্বাদ করতে গেল? – বিনু।
- ‘অপরিচিতা’ গল্পে ফুটে উঠেছে? -তৎকালীন সমাজব্যাবস্থার চিত্র।
- ‘অপরিচিতা’ গল্পের রসিক মনের মানুষ কে? – হরিশ
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত খ্রিষ্টাব্দে মারা যান? – ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই আগস্ট ।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
০২. ‘অন্নপূর্ণার কোলে গজাননের ছোট ভাইটি’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: উক্তিটি দ্বারা অনুপমের নিজের পরিচয় বোঝানো হয়েছে। অনুপমের মা ছিলেন গরিব ঘরের মেয়ে। সেজন্য ধনী স্বামীর ঘরে ধনীর ভাবখানা মেলে রাখতেন। তিনি ছেলে অনুপমকেও ভুলতে দেন নি ধনীর পরিচয়। ফলে তাকে বড়ো করা হয়েছে অতি আদরে। শিশুকালে সে কোলে কোলে থেকেছে তাই বয়সটা বেড়েছে কিনা বুঝতেই পারে না। দেবী দূর্গার দুই পুত্র গনেশ আর কার্তিকেয়। মা দূর্গার কোলে থাকা দেব-সেনাপতি কার্তিকেয়কে এখানে ব্যাঙ্গ্যার্থে প্রয়োগ করা হয়েছে। গনেশের ছোট ভাই কার্তিকেয়র মতোইআদরবিলাসে অনুপম বড়ো হয়েছে। তাই তার ব্যাক্তিত্বের বিকাশ ঘটেনি। এটি বোঝাতেই ‘অন্নপূর্ণার কোলে গজানানের ছোট ভাইটি’ বলা হয়েছে।
ব্যাখ্যা লিখন
১১. ‘তারপরে বুঝিলাম মার্তৃভূমি আছে।’
উত্তর: আলোচ্য অংশটুকু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত বিখ্যাত ছোটগল্প ‘অপরিচিতা’ থেকে চয়ন করা হয়েছে।
প্রসঙ্গ: দেশমাতৃকার সেবায় কল্যাণী যে আত্মনিয়োগ করেছে, অনুপমেরএ আত্মোপলব্ধি উক্তিটির মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
বিশ্লেষণ: ‘অপরিচিতা’ গল্পের নায়িকা কল্যাণীর নৈতিকতা ও যুক্তিগ্রাহ্যতা প্রকাশিত হয়েছে। গল্পের নায়ক অনুপমের সঙ্গে কল্যাণীর বিয়ের দিন ধার্য্ হয়। কিন্তু বরপক্ষের নানা চাওয়ুা এবং হীন মানসিকতার জন্যে বিয়ে ভেঙ্গে যায়; সেই সঙ্গে ভেঙ্গে যায় কল্যাণীর চাপল সুন্দর মন। যৌতুক দিয়ে নারী জাতির বিয়ে দেওয়াকে কল্যাণীর চরম অবমাননা বলে মনে করে। তাই সে দেশাত্মবোধ ও স্ত্রীজাতির মর্যাদা হৃদয়ে অক্ষুন্ন রেখে কোনদিনই বিয়ে না দেওয়ার সিন্ধান্ত নেয়। এমনকি অবহেলিত নারীসমাজকে মুক্তিদানের উদ্দেশ্য নারী শিক্ষার ব্রত গ্রহণ করে। অনুপম কল্যাণীর মধ্যে এ অসাধারণ দেশপ্রেম বুঝতে পেরেই আলোচ্য উক্তিটি করেছে।
আমার পথ কাজী নজরুর ইসলাম
এক কথায় প্রশ্নোত্তর
- কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম – ১৮৯৯ সাল।
- নজরুলকে জাতীয় সংবর্ধনা দেওয়া হয় কোথায় এবং কখন?- ১৯২৯ এর ১৫ই ডিসেম্বর কোলকাতার আলবার্ট্ হলে।
- কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম স্ত্রী- সৈয়দা খাতুন (নার্গিস)।
- কাজী নজরুল ইসলামের স্ত্রীর নাম আশালতা সেনগুপ্ত (প্রমীলা)।
- কোন পথ কবির কাছে বিপথের ?- সত্যের বিরোধী পথ।
- কে মিথ্যাকে ভয় করে না?- যে মিথ্যাকে চেনে।
- নিজের প্রতি বিশ্বাস করতে শেখাচ্ছিলেন কে?- মহাত্মা গান্ধী।
- মহাত্মা গান্ধীর আসল নাম কী?- মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী।
- দেশের শত্রুকে দূর করতে কি প্রয়োজন?- আগুনের সম্মার্জ্না।
- কবি নজরুলের প্রথম প্রকাশিত কবিতা কোনটি?- মুক্তি।
- কাজী নজরুল ইসলাম কীসের পূজারী?- সত্যের।
- ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের মূল উপজীব্য কী?- আত্মবিশ্বাস জাগ্রত করা।
- কবি নজরুলের সম্পাদনায় প্রকাশিত সাহিত্য পত্রিকাটি ছিল – মাসিক।
- নিজের শক্তির ওপর বিশ্বাস আনা যায় কীভাবে?- নিজেকে জানলে।
- কার আর কাউকে চিনতে বাকি থাকে না?- যে নিজেকে চিনে।
- কে বাইরে ভয় পাই?- যার ভিতরে ভয়।
- যে নিজেকে চিনতে পারে সে কাকে কুর্নিশ করে?- আপন সত্যকে।
- স্বাধীনতা অর্জ্ নের মূল মাধ্যম কোনটি?- আত্মনির্ভ্ রতা।
- লেখক ‘অস্থিমজ্জায় পচন ধর ’ বলতে কী বুঝিয়েছেন?- তৎকালীন ভারতকে।
- নিষ্ঠুর ও বিকৃত বুদ্ধির মানুষের দেবতা কে?- অহংকার।
- ‘একমাত্র মিথ্যার জলই এই শিখাকে নিভাতে পারে।’- সত্যের তেজ।
- মানুষ কখন আপন সত্য ছাড়া অন্যকে কুর্নিশ করে না?- নিজেকে চিনলে।
- কাজী নজরুল ইসলাম পরাবলম্বনকে কী বলে অভিহিত করেন?- দাসত্ব।
- ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে কেন প্রলয় আসবে বলা হয়েছে?- নতুন সৃষ্টির লক্ষ্যে।
- ‘আমার পথ’ অভিভাষণটি লেখক দিয়েছিলেন?- ধুমকেতুর উদ্বোধনীর দিনে।
- কাজী নজরুল ইসলাম কত সালে মারা যান? – ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট (১২ ভাদ্র ১৩৮৩)।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
১। ‘আমার পথ সত্য ও আত্মমুক্তির পথ।’ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে নজরুল এমন এক আমির আবাহন প্রত্যাশা করেছেন যার পথ সত্যের পথ, আত্মমুক্তির পথ।
নজরুল সত্য প্রকাশে নির্ভীক, অসংকোচ। তাই তিনি অনায়াসে বলতে পারেন, আমার কর্ণধার আমি। আমার পথ দেখাবে আমার সত্য । রুদ্র তেজে মিথ্যার ভয় কে জয় করে সত্যের আলোয় নিজেকে চিনে নিতে সাহায্য করে নজরুলের এই ‘আমি সত্তা’। তাঁর পথ নির্দেশক সত্য অবিনয়কে মেনে নিতে পারে কিন্তু অন্যায়কে সহ্য করে না। সমাজ ও সমকাল পর্যবেক্ষণের মধ্যে দিয়ে প্রাবন্ধিক দেখেছেন, সুস্পষ্টভাবে নিজের নিজের বিশ্বাস আর সত্যকেপ্রকাশ করতে না জানলে তৈরি হয় পরনির্ভ্তা, আহত হয় ব্যাক্তিত্ব। নজরুলের কাছে এই ভগ্ন আত্মবিশ্বাসের গ্লানি গ্রহণযোগ্য নয়। প্রয়োজনে তিনি দাম্ভিক হতে চান, কেননা সত্যের দম্ভ যাদের রয়েছে তাদের পক্ষেই কেবল অসাধ্য সাধন করা সম্ভব। আর এতেই উন্মোচিত হয় আত্মমুক্তির পথ।
২। ‘সবচেয়ে বড় দাসত্ব’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: ‘সবচেয়ে বড় দাসত্ব’ বলতে পরাবলম্বনকে বোঝানো হয়েছে, যা মানুষকে নিক্রিয় করে দেয়।
‘আমার পথ’ প্রবন্ধে যারা নিজেদের ক্ষমতার প্রতি আস্থা না রেখে অন্যের মতানুসারে বাঁচতে চায়, তারা পরনির্ভ্শীল। মানুষ এভাবে অন্তরে দাসত্ব থেকে মুক্তি পায় না বরং সে তার স্বাতন্ত্র্য হারিয়ে হয়ে পড়ে পরাধীন।
মহাপুরুষের উক্তি আত্মস্থ না করে শুধু মহাপুরুষকে ভক্তি করলে নিজের কোন উন্নয়ন ঘটে না, বরং এতে দাসত্ব বাড়ে। প্রাবন্ধিক মানুষের এই পরনির্ভরশীলতাকে সবচেয়ে বড় দাসত্ব বাড়ে। প্রাবন্ধিক মানুষের এই পরনির্ভ্শীলতাকে সবচেয়ে বড় দাসত্ব বলেছেন।
ব্যাখ্যা লিখন
১। ‘আত্মাকে চিনলেই আত্মনির্ভ্ রতা আসে’।
উৎস: আলোচ্য অংশটুকু প্রাবন্ধিক কাজী নজরুল ইসলামের ‘আমার পথ’ প্রবন্ধ থেকে সংকলিত হয়েছে।
প্রসঙ্গ: নিজের সৎ সাহস আর সততার ওপর বিশ্বাস রাখলে পরনির্ভ্ রতা হতে মুক্তিপেয়ে আত্মনির্ভ্রশীলতা সম্ভব এ মত ব্যাক্ত হয়েছে।
বিশ্লেষণ: প্রাবন্ধিক সত্যপথে নিজের জীবন পরিচালনা করতে বদ্ধ পরিকর। সত্য প্রকাশের বিরাট সাহসই একজন মানুষকে সকল পরনির্ভরতা হতে মুক্তি দিতে পারে। কারণ পরনির্ভ্ রতায় ব্যাক্তির সৃজনশীল, মননশীল ও নিজস্ব ক্ষমতা বলতে কোন কিছু থাকে না। প্রাবন্ধিক অত্যান্ত সাহসের সাথে নানা প্রতিকূলতাকে উপেক্ষঅ করে সদা সচেষ্টা থাকেন আত্মাকে চেনার ক্ষেত্রে। এভাবে সত্য তথা নিজ আত্মাকে চিনে তিনি আত্মনির্ভশীল হন।
আরো তথ্য জানতে TimetoEdu এর সাথেই থাকুন।
অনেক ভালো হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য অনেক কাজে দিবে।
যারা ভর্তি পরীক্ষা দেবে তাদের এই পোস্টগুলো দেখা প্রেয়োজন।