You are currently viewing বাংলা দ্বিতীয়তে ভালো করার উপায়, কিভাবে বাংলা দ্বিতীয়তে A প্লাস পাবো?
বাংলা দ্বিতীয়তে ভালো করার উপায়, কিভাবে বাংলা দ্বিতীয়তে A প্লাস পাবো?

বাংলা দ্বিতীয়তে ভালো করার উপায়, কিভাবে বাংলা দ্বিতীয়তে A প্লাস পাবো?

আজকের বিষয়: বাংলা দ্বিতীয়তে ভালো করার উপায়, কিভাবে বাংলা দ্বিতীয়তে A প্লাস পাবো?

বাংলা দ্বিতীয় হচ্ছে এমন এক ধরনের সাবজেক্ট যেখানে প্রায় ৯০% ছেলে-মেয়ে এ প্লাস পায় না। বাংলা দ্বিতীয়তে ভালো করার উপায় হচ্ছে এমসিকিউতে ভালোভাবে মনোযোগ দেওয়া। বাংলা ব্যাকরণের প্রতিটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়া। লেখা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা। অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে বাংলা তে কিভাবে এ প্লাস পাবো বাংলা দ্বিতীয়তে এ প্লাস পাওয়া শর্টকাট বুদ্ধি হচ্ছে mcq নিজের আয়ত্তে রাখা। এবং ব্যাকরণ বুঝে পড়া। আজকে এ সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আজকের বিষয় সমূহ:

1. বাংলা দ্বিতীয় সিলেবাস 2022 !
2. বাংলা দ্বিতীয়র গুরুত্বপূর্ণ অধ্যাবলি।
3. বাংলা দ্বিতীয়র জন্য কোন সাজেশন বই পড়বো?
4.এম সি কিউ তে ভালো করার উপায়।
5. কিভাবে এসএসসিতে বাংলা দ্বিতীয়তে এ প্লাস পাব।
6. কিভাবে কম সময়ে বাংলা দ্বিতীয় সিলেবাস কাভার করব?
7. বাংলা দ্বিতীয় সারাংশ সারমর্ম লেখা নিয়ম।
8. বাংলা দ্বিতীয় প্রতিবেদন লেখার নিয়ম।
9. বাংলা দ্বিতীয়তে পত্র লেখার নিয়ম।

উপরোক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। ততক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকুন আশা করি সামান্য পরিমাণ হলে উপকৃত হবেন ।

1. বাংলা দ্বিতীয় সিলেবাস ২০২২

দীর্ঘদিন যাবত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে লেখাপড়া বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন এসেছে নতুন নতুন কিছু সংযোজন হয়েছে বিয়োজন হয়েছে নতুন আঙ্গিকে সিলেবাস তৈরি হয়েছে। এসএসসি পরীক্ষা ২০২১ থেকে এই ধরনের নিয়ম চলছে। এসএসসি ২০২১ সালে শিক্ষার্থীদের শর্ট সিলেবাসের আঙ্গিকে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে তাই এসএসসি ২০২২ শিক্ষার্থীদের শর্ট সিলেবাসের উপর ভিত্তি করে পরীক্ষা নেওয়া হবে। বাংলা দ্বিতীয়টি যে সকল বিষয়গুলো আছে সেই সকল বিষয়গুলো হল। ব্যাকরণ অংশ: দ্বিতীয় অধ্যায় পরিচ্ছেদ 12.4,(ধ্বনিতত্ত্ব, ধ্বনির পরিবর্তন এবং সন্ধি) তৃতীয় অধ্যায় পরিচ্ছেদ: ২ ৩ ৪ ৫ ৬ ৭ ৯ ১০ ১১।(বিষয়গুলো হলো দ্বিরুক্ত শব্দ সংখ্যা বাচক শব্দ পদাশ্রিত নির্দেশক সমাস , কৃৎ প্রত্যয়ের বিস্তারিত আলোচনা, তদ্ভিত পৃত্তায় এর আলোচনা এবং শব্দের শ্রেণী বিভাগ) চতুর্থ অধ্যায় পরিচ্ছেদ ১ ২ ৭ ৮ (বাক্ প্রকরণ, কারক, বিভক্তি, সম্বন্ধ ও সম্মোধন পদ, অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় শব্দ) পঞ্চম অধ্যায় পরিচ্ছেদ ১ ২ ৩ ৪ ৬ । এবং ব্যাকরণ ও নির্মিত অংশের বাগধারা গুলো। লিখিত অংশের মধ্যে রয়েছে ভাবসম্প্রসারণ,পত্রলিখন অনুচ্ছেদ এবং প্রতিবেদন। এ সাধারণ বিষয় গুলো হলো বাংলা দ্বিতীয় সিলেবাস ২০২২।

2. বাংলা দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় বলি

বাংলা দ্বিতীয় প্রায় প্রতিটি বিষয় হলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ করে এমসিকিউতে এ প্লাস পাওয়ার জন্য বাংলা ব্যাকরণ খুব ভালোভাবে পড়া উচিত। বাংলা দ্বিতীয় র যে বিষয়গুলো সিলেবাস রয়েছে সেই বিষয়গুলো হালকা ভাবে করলে একজন শিক্ষার্থী অনায়াসে এ প্লাস পেতে পারে। তাও আমাদের বিশ্লেষণ অনুযায়ী বাংলা দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় গুলি হল ধ্বনিতত্ত্ব ধ্বনি পরিবর্তন সন্ধি অনুসর্গ কর্ম প্রবচনের শব্দ পদর্শিত নির্দেশক কীট প্রত্যয় এর বাগধারা বিস্তারিত আলোচনা ইত্যাদি। এই কয়েকটা বিষয়গুলো আয়ত্তে করলে একজন শিক্ষার্থীর এ প্লাস পাওয়া কোন ব্যাপারই না। প্রথমে বলে রাখি বাংলা ব্যাকরণ কোন মুখস্ত জিনিস নয় বাংলা ব্যাকরণ সবকিছু বুঝে পড়তে হয় যদি বাংলা ব্যাকরণ মুখস্ত করে পড়েন তাহলে পরীক্ষার হলে গিয়ে পস্তাতে হবে। সম্ভব হলে বাংলা দ্বিতীয় বুঝে পড়বেন ।

3. বাংলা দ্বিতীয় জন্য কোন সাজেশন বই পড়বো?

একজন শিক্ষার্থীর মনে প্রশ্ন উঠতে পারে বাংলা দ্বিতীয় জন্য কোন সাজেশন বই পড়বো। এটাই স্বাভাবিক বাংলা দ্বিতীয় জন্য কোন সাজেশন বই পড়বো এটা প্রায় প্রতি শিক্ষার্থীর মনেই প্রশ্ন জাগে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের বই থাকে কিন্তু তারা সেই বইগুলো কিনতে প্রায় কনফিউজড হয়ে যায়। বইগুলো শুজ করতে পারেনা ভালো রাইটার চিনে না ভালো পাবলিকেশন বোঝেনা। এ কারণে যেকোনো ধরনের বই কিনে কিছু বুঝতে পারি না। আমি যে বইটি সাজেস্ট করব সেই বইটি হল পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স এর বই। পাঞ্জেরী পাবলিকেশনের প্রায় সকল ধরনের বই গুলো অনেক ভালো এই বইগুলোতে ভুলের মাত্রা খুবই কম। এবার লেখাগুলো সবগুলোই প্রায় উচ্চমানের শিক্ষক। এবার সার্ভিস গুলো খুবই ভালো দেয়। তাছাড়াও অক্ষতপত্রের বই গুলাও কিনা যায়। আসলে সবকিছু মুলে বোর্ড বই। যে বলবে যত আয়ত্তে আনতে পারবে সে তত পরীক্ষা ভালো করবে। আশা করি বিষয়টা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। তাই বই কিনে নিয়ে উত্তেজিত না হয়ে মন দিয়ে পড়ুন।

4. এমসিকিউতে ভালো করার উপায়।

এসএসসি পরীক্ষা ২০২২ বাংলা দ্বিতীয়তে ভালো করার উপায় হচ্ছে mcq। আপনার যদি এমসিকিউতে খুব ভালো রেজাল্ট আসে তাহলে আপনি এ প্লাস নিশ্চিত। এমসিকিউ তো ভালো করতে হলে আপনাকে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের পাবলিকেশন্স এর বই কিনে বিভিন্ন স্কুলের প্রশ্নগুলো সলভ করতে হবে এবং এমসিকিউ এর উপর গুরুত্ব বেশি দিতে হবে কারণ অন্যান্য বিষয় আছে যেগুলো বানিয়ে লিখা যায় কিন্তু mcq বিষয় টা বানিয়ে লিখা যায় না। এম সি কে তো ভালো করার আরো একটি উপায় হচ্ছে বইগুলা বুঝে পড়া। মুখস্ত না করে বোঝাই পড়া অনেক উত্তম। এতে করে পড়াটা সারা জীবন মনে থাকে এবং এমসিকিউ ভালোভাবে পারা যায়। মোটামুটি ভাবে বোর্ড বইয়ের প্রশ্নগুলো সলভ করলেই এবং বাংলা ব্যাকরণ সম্পর্কে ধারনা থাকলে mcq তে ভালোভাবে রেজাল্ট করা যায়। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের পাবলিকেশন্স এর বইগুলো এবং স্কুলের প্রশ্নগুলো সলভ করতে পারেন।

5. কিভাবে বাংলা দ্বিতীয়তে এসএসসিতে এ প্লাস পাব?

অনেকে মনে কষ্ট থাকে আমি কিভাবে বাংলা দ্বিতীয়তে এসএসসিতে এ প্লাস পাবো। এ প্লাস পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই এমসিকিউ লিখিত সবগুলাতে ভালোভাবে মার্কস করতে হবে। বিশেষ করে আপনি যদি mcq গুলাতে খুব ভালোভাবে মার্ক তুলতে পারেন তাহলে বাকিগুলা আপনি এমনিতেই এ প্লাস পেয়ে যাবেন। অবশ্যই ভাবে আপনার হাতের লেখা ভালো হতে হবে। খাতে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে লিখতে হবে কাঁটা ছাড়া করা যাবে না। যে টিচার আপনার খাতা দেখে তাকে স্যাটিস্ফার করতে পারলে আপনি পরীক্ষায় অবশ্যই এ প্লাস পাবেন। মোটামুটিভাবে এসএসসি পরীক্ষায় ব্যস্ত এমন কোন কঠিন ব্যাপার না। একজন শিক্ষার্থী একটু ভালোমতো পড়লে এসএসসি পরীক্ষায় বাংলাতে এমনিতেই প্লাস পাই। এপ্রেস পাওয়ার আরেকটি কৌশল হচ্ছে ব্যাকরণ গুলো বুঝে পড়া।

6. কিভাবে কম সময় বাংলা দ্বিতীয় সিলেবাস কভার করব?

এসএসসি পরীক্ষা ২০২২ বাংলা দ্বিতীয় সিলেবাস অনেকটা ছোট। এই সিলেবাসটা কাবার করা তেমন কোন কঠিন ব্যাপার না। মোটামুটি ভাবে সিলেবাস কাভার করতে এক মাসের মত সময় লাগবে।গ্রামার পাঠ গুলা ভালোভাবে পড়লে। এবং লিখিত বিষয়গুলো হালকাভাবে দেখলেই এসএসসি সিলেবাস কভার করা যায়। কম সময় সিলেবাস কাভার করার একটি উপায় হচ্ছে রুটিং ওয়াইস লেখাপড়া করা। প্রতিদিন আপনাকে বাংলা দ্বিতীয় পিছনে এক ঘন্টা করে সময় দিতে হবে তাহলে আপনার এমনিতেই সিলেবাস কাভার হয়ে যাবে। আপনি যদি এক ঘন্টা সময় না দিতে পারেন তাহলে সপ্তাহে প্রতিদিনআপনাকে
আধা ঘন্টা করে সময় দিতে হব এবং আপনাকে সময়ের করার সময় করতে হবে তাহলে কম সময়ের মধ্যে সিলেবাস কভার হয়ে যাবে। যেহেতু বাংলা দ্বিতীয় খুবই কঠিন সাবজেক্ট তাই পড়া শুরুতে আপনাকে বাংলা দ্বিতীয় পড়তে হবে।

7. বাংলা দ্বিতীয় সারাংশ সারমর্ম লেখার নিয়ম!

অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা সারাংশ সারমর্ম লিখতে পারে না সারা মনে হচ্ছে একটি খুবই সহজ বিষয়। আপনাকে একটি উদ্দীপক দেওয়া থাকবে এবং সেই উদ্দীপক থেকে কিভাবে বুঝাতে চাচ্ছে কি বুঝাতে চাচ্ছে সেটা বের করতে হবে অর্থাৎ মেন কিওয়ার্ড বের করতে হবে। আপনাকে বিভিন্ন আঙ্গিকে বুঝায় দিবে কোন বিষয়টা বুঝাতে চাচ্ছে সে বিষয়টা আপনাকে ধরতে হবে এবং বুঝতে হবে তারপর সেই বিষয়ে সম্পর্কে আপনাকে সামান্য পরিমাণে লিখতে হবে লেখাটা অবশ্যই তিন থেকে চার লাইনের বেশি করা যাবে না কারণ সারমর্ম সারাংশ হচ্ছে তিন থেকে চার লাইনের। যখন এর থেকে বেশি লিখবেন তখন অবশ্যই আপনার খাতাতে মার্ক কম দেওয়া হবে। তাই উদ্দীপকে কি বোঝাতে চাচ্ছে সেই বিষয়টা ভালোভাবে বুঝুন এবং সে বিষয় সম্পর্কে কিছু লিখুন।

8.বাংলা দ্বিতীয় পত্রে প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

প্রতিবেদন কি? প্রতিবেদন একটি পারিভাষিক শব্দ এর ইংরেজি অর্থ রিপোর্ট. রিপোর্ট শব্দের অর্থ হচ্ছে বিবৃতি সমাচার বা বিবরণী। কোন ঘটনার প্রতিবেদন লিখতে হলে সে বিষয়ে গভীর অনুসন্ধান করে সুপারিশ বিবরণ প্রস্তুত করে কর্তৃপক্ষের গোসরিভুক্ত করতে হবে। আর এ ধরনের প্রতিবেদনকে বলা হয় তদন্ত প্রতিবেদন। প্রতিবেদন হচ্ছে কোন বিশেষ ঘটনা প্রয়োজনে অনুসন্ধানের পর সে বিষয় সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিবরণী পেশ করা। প্রতিবেদন সাধারণত তিন প্রকার হয়ে থাকে । সংবাদ প্রতিবেদন ,সাধারণ প্রতিবেদন ,কারিগরি প্রতিবেদন। এছাড়া আরো বিভিন্ন ধরনের প্রতিবেদন যেমন সাময়িক প্রতিবেদন প্রতিনিয়ত, প্রতিবেদন চূড়ান্ত,  ফরমাল ইনফরমাল, প্রতিবেদন। সরকারি ,বেসরকারি ,নির্বাহী প্রার্থী, ও প্রার্থী বাৎসরিক ,দ্বিবাদস্বরিক, কোম্পানি, বিশেষ এবং গোপনীয় প্রতিবেদন হয়ে থাকে। প্রতিবেদনের কাঠামো চারটি হয়ে থাকে প্রতিবেদনের কাঠামো গুলো হল শিরোনাম, সূচনা অংশ, মূল বিষয়, প্রতিবেদকের নাম ঠিকানা স্বাক্ষরতারিখ যা প্রতিবেদনের শেষে সংযুক্ত হবে। এই চারটা বিষয় মূলত মনে রাখলে প্রতিবেদন লেখা খুবই সহজ। বৃহত্তর পরিসরে প্রতিবেদন লেখার আরো অনেক কলাকৌশল রয়েছে যা বই পড়ে রিপোর্ট দেখে বিভিন্ন ধরনের ব্লগ পরে  শিখতে হয়।

9. পত্র লিখার নিয়ম।

পত্র শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো পাতা চিহ্ন স্বাক্ষর কিন্তু ব্যবহারিক অর্থে ব্যক্তিগত যোগাযোগ কাজ কর্মের জন্য লিখিত বিবরণীকে পত্র বলা হয়। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পত্রের গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের পারিবারিক এবং ব্যবহারিক জীবনে পত্রের গুরুত্ব বিবেচনায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে পত্র লেখার অভ্যেস করে তোলা উচিত এবং সেটা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। পত্রের শ্রেণীবিভাগ, পত্র সাধারণত দুইটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায় যথা ব্যাক্তিগত পত্র এবং ব্যবহারিক পত্র। ব্যক্তিগত পত্র প্রয়োজনীয় দূরবর্তী অনুপস্থিত আত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধব পরিচিত অপরিচিত ব্যক্তির নিকট লেখা হয় সেগুলো হচ্ছে ব্যক্তিগত পত্র। ব্যবহারিক পত্র বলতে ব্যবসা-বাণিজ্য আমন্ত্রণ নিমন্ত্রণ আবেদন অভিনন্দন চুক্তি বিজ্ঞাপন উপলক্ষে লেখা হয়। পত্র লেখার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর প্রতি দৃষ্টি রাখা উচিত। যেমন পত্রের ভাষা সহজ এবং সরল করতে হবে ব্যক্তিগত পত্র ছাড়া অন্য সব পত্র সংক্ষিপ্ত হওয়া উচিত। পত্রের পুনরুদ্ধি দোষ অবশ্যই পরিহার করা উচিত পথের একার অধিক বিষয় সংগ্রহীত হলে প্রতিটি বিষয় ভিন্ন ভিন্ন অনুচ্ছেদে লিখা উচিত সম্পূর্ণ পথটি এমনভাবে উপস্থাপন করতে হবে যাতে তা পরিচ্ছন্ন মার্জিত এবং সুপাঠ্য হয়।

 

আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে বাংলা দ্বিতীয়র সকল খুঁটিনাটি বিষয় বিস্তারিতভাবে বুঝতে পেরেছেন। লেখাপড়া টেক রিলেটেড সকল ধরনের তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে যুক্ত থাকুন। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

This Post Has One Comment

  1. User Avatar
    M SUMSUZZAMAN

    অনেক সুন্দর হয়েছে লিখা গুলো। অনেক উপকারি।

Leave a Reply