You are currently viewing ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট (DBMS) নিয়ে কিছু জানা-অজানা তথ্য
ডেটাবেস

ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট (DBMS) নিয়ে কিছু জানা-অজানা তথ্য

ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট নিয়ে আজকের আলোচনা।

আমরা অনেক সময় অনেক কিছু করে বসি। কিন্তু আমরা জানি না যে কোন কাজগুলোর মধ্যে ডেটা রয়েছে আর কোনটিতে ডেটা নেই।

আমারা যদি একটু ভেবে দেখি তাহলে আমরা প্রতিটি কাজের মধ্যে অসংখ্য ডেটা পাবো। হয় তো আমরা সেই ডেটাগুলো কাজ সঠিক ভাবে বুঝতে পারি না, আবার কখনও ভেবেও দেখিনা তাই যদি লক্ষ্য করি তাহলে আমরা হয় তো সবাই একটু হলেও বুঝতে পারবো যে কোন ডেটা নিয়ে কি কাজ করা হয়। আবার দেখবো কোন ডেটাগুলো আমাদের বাস্তব জীবনে কাজে দিবে।

এরই পেক্ষিতে আজকে আমরা আমাদের ইনফরমেশন গুলো ডেটাবেস ম্যানেজমেন্টের উপরে দেওয়ার চেষ্টা করবো।

নিচে কিছু প্রশ্ন দেওয়া হলো এক নজরে আপনারা এই প্রশ্নগুলো দেখে নিন।

 

প্রশ্ন এবং উত্তর দেওয়া হলো:

১. ডেটাবেজ থেকে কোন তথ্য খোঁজার জন্য ব্যবহার করা হয় SQR কুয়েরি।

২. কুয়েরি ৪ প্রকার।

৩. ২টি অত্যাবশকীয় ক্লজ নিয়ে SQL কুয়েরি গঠিত।

৪. ‍SQL কুয়েরিতে সবকটি ফিল্ড নির্বাচন করতে SELECT লিখতে হয়।

৫. ডেটাবেজের কাচা মাল হলো ডেটা।

৬. ডেটাচবজ কে বলা হয় তথ্যভান্ডার।

৭. ল্যাটিন শব্দ ডেটাম থেকে ডেটা শব্দটির উৎপত্তি।

৮. ডিস্ট্রিবিউট ডেটাবেজে একাধিক ডেটাবেজ থাকে।

৯. ডিস্ট্রিবিউট ডেটাবেজের খরচে যোগাযোগর খরচ কম।

১০. ১৯৭০ সালে ড. এডগার কড রিলেশনাল ডেটাবেজের নীতি প্রস্তাব করেন।

১১. ডেটার গোপনীয়তা রক্ষা করার দায়িত্ব পালন করে ডেটাবেজ অ্যাডমিনেস্ট্রটব।

১২. কতগুলো রেকর্ড নিয়ে একটি টেবিল গঠিত হয়।

১৩. ডেটাবেজ কে ২ শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।

১৪. ডেটাবেজের সারি কে বলা হয় রেকর্ড।

১৫. ডেটাবেজের অ্যাট্রিবিউট ও ফিল্ড একই অর্থে ব্যবহৃত হয়।

১৬. ডেটাবেজ মেমো ডেটা টাইপে সর্বোচ্চ ৬৫৫৩৬ টি বর্ণ ব্যবহার করা যায় এটি সবচেয়ে বড় ডেটা টাইপ।

১৭. কোন রেকর্ডের ক্ষুদ্রতম অংশকে ফিল্ড বলে।

১৮. এক্সেস ডেটাবেজের প্রোগ্রামের ১২ প্রকারের ডাটড টােইপ থাকে।

১৯. ড্রপডাউন লিস্ট হতে ডেটা টাইপ সিলেক্ট করা হয়।

২০. ডেটাবেস ম্যানেজমেন্টের প্রধান উদ্দেশ্য- এমন এক এনভায়রমেন্ট তৈরি করা যেখানে অতি সহজভাবে ডেটা স্টোর ও রিট্রিভ করা যায়।

২১. ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কাজ – ডেটাবেস তৈরি, নতুন ডেটা বা রেকর্ড অন্তর্ভূক্ত, ভুল অনুসন্ধান ও সংশোধন করা, রেকর্ড অনুসন্ধান ও ব্যবহার করা. অপ্রোয়জনীয় ডেটা, রেক্ড বাদ দেওয়া, ডেটা সার্টিং করা, আপডেট করা, ডেটার নিাপত্তা বিধান করা, ডেটা সংরক্ষন করা, ডেডটাবেসের প্রিন্ট।

২২. ছাত্রের নাম রোল হলো – অ্যাট্রিবিউট।

২৩. কয়েকটি অক্ষর মিলে গঠিত – ফিল্ড।

২৪. ফিল্ড হলো – ইনফরমেশনের ক্ষুদ্রতম একক যা এনটিটির একটি অ্যাট্রিবিউটকে প্রকাশ করে।

২৫. রোল নং – একটি ফিল্ড।

২৬. রেকর্ড হলো – পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কয়েকটি ফিল্ড।

২৭. ফাইল হলো – একটি এনটিটি সেটের সকল রেকর্ডের সমষ্ঠি।

২৮. ডেটাবেস শব্দের আক্ষরিক অর্থ হলো – উপাত্তসমূহের ঘাটি বা সংরক্ষনাগান।

২৯. ডেটাবেস প্রশাসন হলো – ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমকে কেন্দ্রীয় ভাবে নিয়ন্ত্রন করে।

৩০. ডেটাবেস প্রশাসক হলো – যে ব্যাক্তি বা ব্যক্তিবর্গ কেন্দ্রীয় ডেটাবেস নিয়নাত্রন করে।

৩১. ডেটাবেস প্রসাশকের কাজ হলো – ডেটাবেস কাঠামো তৈরি, পরিবর্তন , পরিবর্ধন, এবং নিয়ন্ত্রন, ফাইল ডিজাইন এবং ডেটাবেস উদেষ্টা, নিরাপত্তা বজায়, ডেটাবেসের ব্যাকআপ গ্রহণ।

৩২. ডেটা ৩ ধরনের – নিউমেরিক, নন- নিউমেরিক. বুলিয়ান বা লজিক্যাল ডেটা।

৩৩. তথ্য হলো – প্রক্রিয়াকৃত ডেটা ।

৩৪. পরিক্ষার ফলাফল হলো – ইনফরমেশন ।

৩৫. প্রতি বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন মার্কস হলো – ডেটা।

৩৬. প্রাইমারি কি – যে কোনো ডেটাবেস ফাইলের যে ফিল্ডের মানসমূহ দ্বারা একটি রেকর্ড কে অন্যান্য রেকর্ড থেকে সম্পূর্ন আলাদা করা যায়।

৩৭. ফরেন কি –রিলেশনাল ডেটাবেসের ক্ষেত্রে কোনো একটি টেবিল এর প্রাইমারি কি যদি অন্য টেবিলে ব্যবহার হয়।

৩৮. চিহ্ন দ্বারা – টেবিলের সব ফিল্ড কে বুঝায়।

৩৯. ইনডেক্স হলো – ডেটাবেসের তথ্যাবলির সূচি প্রণয়ন করা।

৪০. ডেটাবেস লজিক্যাল গঠনকে – ইনডেক্স বলে।

৪১. ইনডেক্স করলে – ডেটাবেসের কোনো পরিবরতন হয় না।

৪২. ইনডেক্স করলে – নতুন ইনডেক্স ফাইল তৈরি হয়।

৪৩. ডেটাবেসের লজিক্যাল গঠনকে – ইনডেক্স বলে।

৪৪. ইনডেক্স করলে- মুল ডেটাবেসের কোন পরিবর্তন হয় না

৪৫. ইনডেক্স করলে – নতুন ইনডেক্স ফাইল তৈরি হয়

৪৬. ইনডেক্স করা হয়- কী ফিল্ডের ওপর ভিত্তি করে

৪৭. ইনডেক্স ফাইল সাধারণত তিন প্রকার- সিংগেল ইনডেক্স ফাইল, কম্পাউন্ড ইনডেক্স ফাইল, স্ট্রাকচারাল কম্পাউন্ড ইনডেক্স ফাইল

৪৮. সিংগেল ইনডেক্স ফাইল এক্সটেক্সশন হলো-

৪৯. কম্পাউন্ড ইনডেক্স ফাইল এক্সটেক্সশন হলো-

৫০. স্ট্রাকচারাল কম্পাইন্ড ইনডেক্স ফাইল এক্সটেক্সশন হলো

৫১. ডেটাবেস রিলেশন হলো- একটি ডেটাবেসের মধ্যস্থিত টেবিলের সাথে অন্য একটি টেবিলের ডেটার সম্পর্ককে বোঝায়

৫২. টেবিলগুলোর মধ্যে রিলেশন তৈরি করা হয়- একটি কমন ফিল্ডের মাধ্যমে

৫৩. রিলেশন তৈরির শর্তসমূহ- ডেটাবেসের টেবিলগুলোর একটি কমন ফিল্ড থাকতে হবে। এই কমন ফিল্ডকে প্রাইমারি কী হীসেবে সেট করতে হবে

৫৪. ডেটাবেসের টেবিলগুলোর মধ্যের রিলেশনকে চার ভাগে ভাগ করা যায়- one-to-one, one-to-many, Many-to-one, Many-to-Many রিলেশনশীপ

৫৫. একটি এনটিটি সেটের একটি রেকর্ডের সাথে অন্য আর একটি এনটিটি সেটের যেকোন একটি রেকর্ডের সাথে সম্পর্কযুক্ত হয় তখন তাকে বলে- one-to-one রিলেশনশীপ

৫৬. একটি এনটিটি সেটের একটি রেকর্ড অন্য একটি এনটিটি সেটের দুই বা ততোধিক রেকর্ডের সাথে সম্পর্কযুক্ত থাকে তখন তাকে বলে- one-to-many রিলেশনশীপ

৫৭. কোন একটি টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে অন্য একটি টেবিলের একাধিক রেকর্ডের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করার পদ্ধতিকে বলা হয়- Many-to-Many রিলেশনশীপ

৫৮. Many-to-Many রিলেশনের ক্ষেত্রে তৈরি হয়- তৃতীয় একটি টেবিল যার নাম জাংশন টেবিল

৫৯. কর্পোরেট ডেটাবেস হলো- প্রয়োজনীয় সকল তথ্য একটি সার্ভার কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা হয়

৬০. কর্পোরেট ডেটাবেস তৈরি করে- IDG, Data Source

৬১. ডেটা সিকিউরিটি হলো- কোন অনাদিষ্ট ব্যাক্তি যাতে গোপনীয় ডেটা অ্যাকসেস করতে না পারে সেই ব্যাবস্থা

৬২. সাইফার টেক্সট হলো- অরিজিনাল ম্যাসেজকে এনক্রিপ্ট করে যে ম্যাসেজ পাওয়া

৬৩. সিমেট্রিক এনক্রিপশনে- একই কী এনক্রিপশন এবং ডিক্রিপশনে ব্যাবহার করা হয়

৬৪. অ্যাসিমেট্রিক এনক্রিপশ- দুই ধরনের কী ব্যাবহার করা হয়; Private key ও  public key

৬৫. ডেটা এনক্রিপ্ট করার পদ্ধতি- সিজার কোড, ডেটা এনক্রিপশন স্ট্যান্ডার্ড (Data Encryption Standard-DES) ও ইন্টারন্যাশনাল ডেটা এনক্রিপশন অ্যালগরিদম (International Data Encryption Algorithm-IDEA)

 

পারলে উত্তর দিন কমেন্টে:

১. নির্দিষ্ট ডেটা খুঁজতে কি করতে হয়?

২. কোন ধরণের ডেটাবেজ রিলেশনে জাংশন টেবিল ব্যবহৃত হয়?

৩. DDL কমান্ড কোনটি?

৪. Data of Admission ফিল্ডের জন্য মেমরিতে কত বাইট জায়গা প্রয়োজন হয়?

৫. একজন শিক্ষার্থীর বায়োডাটাতে Photograph কোন ধরণের ডেটা টাইপ?

৬. DML কমান্ড কোনটি?

৭. ফন্ট এন্ড হচ্ছে-

৮. ডেটাবেশ ম্যানেজমেন্ট এর এক্সটেক্সশন কি?

১০. DES এর পূর্ণ মিনিং কী?

 

আরো তথ্য জানতে TimetoEdu এর সাথেই থাকুন।

Leave a Reply